Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রধান কার্যাবলী

১। ভূমি উন্নয়ন কর আদায়।

২। সরকারী খাস ভূমির হেফাজতকরন।

৩। ভূমিহীনদের কৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত।

৪। নামজারীর প্রস্তাব দেয়া।

৫। অফিসে হালনাগাদ ভূমি রেকর্ড সংরক্ষন করা।

৬। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে হাট বাজার হতে খাস আদায় করা।

৭। সরকারি জলমহাল গুলি রক্ষনাবেক্ষন করা।

আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরাই সেই ক্লাবের সদস্য হবে, যে ক্লাবটির নাম স্বর্ণ-কিশোরী ক্লাব। স্বর্ণকিশোরী ক্লাবের কার্যক্রমের সন্ধান পাওয়া গেলো মতলব উত্তর উপজেলার চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে। রোববার দুপুরে চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এই ক্লাবের সদস্যরা করেছে আলোচনা সভা ও বনভোজন। অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা, স্কুল পরিচালনা কমিটি ও স্থানীয় ক'জন গণ্যমান্য ব্যক্তি।


আলোচনা পর্বে প্রধান আলোচক ছিলেন স্বর্ণকিশোরী ক্লাবের লিডার ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী তাসফিয়া তাবাস্সুম। তার বক্তব্য থেকে জানা গেলো, জীবনমান উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠা, নারী-পুরুষ বৈষম্যহীন ও পারস্পরিক সুরক্ষামূলক সমাজ গঠনে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি, কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা, বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানি রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টি, যৌতুক বিরোধী সচেতনতা তৈরি, ঝরে পড়ার হার কমানো ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সেবা প্রদান করা।

 


৩০ শিক্ষার্থী নিয়ে গঠিত চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বর্ণকিশোরী ক্লাবের আলোচনা পর্বে আরো অংশ নেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক দলিল উদ্দিন, সাবেক প্রধান শিক্ষক মনতোষ মজুমদার, স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্য যথাক্রমে রমিজ উদ্দিন, মানছুর আহমদ, কামাল হোসেন গাজী, আঃ রহিম প্রধান প্রমুখ।



মতলব উত্তর উপজেলার সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আশরাফুল আলম জানান, শিশু ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে সরকার অনুমোদিত একটি সংগঠনের মাধ্যমে স্বর্ণকিশোরী ক্লাবের এ কার্যক্রম শুরু করা হয় ২০১৪ সালে। তখন কার্যক্রমটা শুরু হয় বিভাগীয় পর্যায়ে। ২০১৫ সালে জেলা পর্যায়ে, ২০১৬ সালে উপজেলা, ২০১৭ সালে ইউনিয়ন, ২০১৮-১৯ সালে গ্রাম পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে স্বর্ণ-কিশোরী প্রকল্প তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে সকল কিশোরী স্বর্ণ-কিশোরী নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে এবং বয়ঃসন্ধিকালীন ও প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিজে জানবে ও অন্যদের জানাবে। জনসংখ্যার দিক